Bangladesh Cricket ম্যাচ! হ্যালো বন্ধুরা! আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। আজকের পোস্টটি হতে যাচ্ছে,,, কোন দেশ চার বছরে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ খেলতে পেরেছে।
আইসিসির ফিউচার ট্যুরস প্রোগ্রাম ২০২৩-২৭
কিছু দিন আগেই ২০২৩ থেকে ২০২৭ সালের ফিউচার ট্যুরস প্রোগ্রাম (এফটিপি) প্রকাশ করেছে আইসিসি। আন্তর্জাতিক ম্যাচের সংখ্যা যেমন বেড়েছে, তেমনই বিভিন্ন দেশের ঘরোয়া লিগের জন্য সময় দেওয়া হয়েছে। এক দিনের ক্রিকেট নিয়ে প্রশ্ন উঠলেও তা জায়গা পেয়েছে সসম্মানে।
এই এফটিপি-তে সবাইকে চমকে দিয়েছে বাংলাদেশ। ভারত, ইংল্যান্ড বা অস্ট্রেলিয়া নয়, এই চার বছরে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ খেলতে চলেছে তারাই।
বাংলাদেশের ১৫০টি দ্বিপাক্ষিক ম্যাচ
মোট ১৫০টি দ্বিপাক্ষিক ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ। গোটা বিশ্ব যখন এক দিনের ক্রিকেট থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে, তখন বাংলাদেশ গুরুত্ব দিচ্ছে সেই ফরম্যাটকেই। মো ট ৫৯টি এক দিনের ম্যাচ খেলবে তারা।
টেস্ট খেলার বিচারে ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া এবং ভারতের পরেই বাংলাদেশ (৩৪)। ভারত মাত্র ৪২টি ম্যাচ খেলবে। দক্ষিণ আফ্রিকা সবচেয়ে কম (৩৯)। এক দিনের ফরম্যাটে তিনটি ম্যাচের বেশি সিরিজ খেলতে চাইছে না ভারত।স্বাভাবিক ভাবেই টি-টোয়েন্টি সবচেয়ে বেশি নজর কেড়েছে। সবচেয়ে বেশি টি-টোয়েন্টি খেলবে ওয়েস্ট ইন্ডিজ (৭৩)। তার পরেই রয়েছে ভারত (৬১)। সবচেয়ে কম জিম্বাবোয়ে (৪৫)। এফটিপি-তে আলোচ্য বিষয় ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ।
আইপিএলের সময় আন্তর্জাতিক ক্রিকেট বন্ধ থাকছে। বাকি দেশগুলিও নিজেদের ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগের সময় আন্তর্জাতিক ম্যাচ প্রায় রাখেইনি। অস্ট্রেলিয়া বিগ ব্যাশের জন্য জানুয়ারিতে, ইংল্যান্ড দ্য হানড্রেডের জন্য অগস্টে কম ম্যাচ খেলবে। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ এবং ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগের ক্ষেত্রেও একই দৃশ্য।
দক্ষিণ আফ্রিকার ম্যাচ সংখা ২০২৩-২৭
এফটিপি থেকে আরও দু’টি আলোচ্য বিষয় রয়েছে। প্রথমত, দক্ষিণ আফ্রিকার পতন। নামী দেশগুলির মধ্যে সবচেয়ে কম আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলবে তারা (১১৩)। আয়ারল্যান্ড এবং জিম্বাবোয়ের পরেই। সবচেয়ে কম এক দিনের ম্যাচও (৩৯) তাদেরই। টেস্ট (২৮) বা টি-টোয়েন্টিতেও (৪৬) খুব বেশি নেই।Bangladesh Cricket ম্যাচ
সবচেয়ে বড় ব্যাপার, আসন্ন ২০২৩-২৫ বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ সময়কালে দুই টেস্টের বেশি কোনও সিরিজ খেলবে না দক্ষিণ আফ্রিকা। দেশীয় টি-টোয়েন্টি লিগ এবং আইপিএলের জন্য ক্রিকেটারদের বাঁচিয়ে রাখা এর মূল কারণ হতে পারে। টেস্টে দু’টি বিষয় লক্ষণীয়। ‘বিগ থ্রি’, অর্থাৎ ভারত, ইংল্যান্ড এবং অস্ট্রেলিয়ার মধ্যে আরও বেশি ম্যাচ খেলতে দেখা যাবে। চলতি এফটিপি-তে এই দল একে অপরের বিরুদ্ধে ৬৫টি আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেছিল।Bangladesh Cricket ম্যাচ
পরের বছর তা বেড়ে হচ্ছে ৭৮টি। এর মধ্যে ৩০টি টেস্ট, ২০টি এক দিনের ম্যাচ এবং ২৮টি টি-টোয়েন্টি রয়েছে। এ ছাড়া, আফগানিস্তানের টেস্ট খেলার সংখ্যা উল্লেখযোগ্য ভাবে বেড়েছে। ২০১৮-য় টেস্ট খেলার মর্যাদা পাওয়ার পর এখনও পর্যন্ত ৬টি টেস্ট খেলেছে তারা। পরের এফটিপি-তে ২১টি টেস্ট খেলবে তারা। Bangladesh Cricket ম্যাচ